আপনি আপনার অজান্তে মারাত্মক হেপাটাইটিস বি -তে আক্রান্ত নয় তো?

 Avcwb  Avcbvi ARv‡šÍ gvivZ¥K †ncvUvBwUm we-‡Z AvµvšÍ bq †Zv?

wKfv‡e eyS‡eb Avcwb †ncvUvBwUm we †Z AvµvšÍ?

‡ncvUvBwUm n‡jv fvBivm RwbZ wjfv‡ii †ivM|‡ncvUvBwUm wb‡q me‡P‡q eo D‡Ø‡Mi KviY n‡”Q mviv we‡k¦ †ncvUvBwUm we I wm fvBiv‡mi msµwgZ `kR‡bi bqRbB Rv‡b bv †h kix‡i GB fvBivm Zvরা enb K‡i Av‡Q|A‡b‡K GB m¤ú‡K© nq‡Zv  Rvb‡Z cv‡ib wjfvi wm‡ivwmm nIqvi c‡i| ZvB Avmyb GB m¤ú‡K© we¯ÍvwiZ †R‡b wbB     





লক্ষণঃ  বেশি ভাগ ক্ষেত্রেই বিস্তার না ঘটা পর্যন্ত এই রোগের  নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ স্পষ্ট হয় না ।হেপাটাইটিসে আক্রান্ত  হলে জ্বর ,দুর্বলতা,অবসাদ ,বমিবমিভাব ,পেটব্যথা,শরীর হলুদ বর্ণ ধারণ করা এবং হলুদ প্রসাবের মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে।তবে রোগের বিস্তার ঘটলে পেটে পানি আসা ,রক্ত পায়খানা ও রক্ত বমি হতে পারে । এমনকি রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।

যে ভাবে ছড়িয়ে পড়ে হেপাটাইটিস বিঃ- হেপা্টাইটিস A ও E ভাইরাস খাদ্য ও পানির মাধ্যমে ছড়ায়।কিন্তু হেপাটাইটিস B ও C ভাইরাস ছড়ায় মূলত রক্ত ও মানবদেহের তরল পদার্থের মাধ্যমে।এটি নিরব ঘাতক ।নিরবে একজন থেকে আরেকজনের দেহে ছড়ায়।হেপাটাইটিস B ও C অনেকটা এইডসের মতো।
হেপাটাইটিস B ও C ভাইরাস রক্তে সংক্রমণের  পর ২ থেকে ৬মাসের মধ্যে সাধারণত এই ভাইরাস রক্ত পরীক্ষায় ধরা পড়ে না ।এই সময় কেউ যদি রক্ত আদান -প্রদান করে তাহলে অগোচরে ই এই ভাইরাসে সংক্রমিত হতে পারে ।
মারাত্মক এই ভাইরাস এড়াতে যা করণীয়ঃ- লিভার বিশেষজ্ঞরা সবসময় হেপাটাইটিস ভাইরাস থেকে দূরে থাকার জন্য যেসব পরামর্শ  দিয়ে থাকেন তা হলো কাঁচা সালাদ ,ফলমূল ও শাকসবজি বেশি বেশি করে খাবেন।তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার কে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছেন।গরু বা খাসির মাংস যেগুলো লাল মাংস হিসেবে পরিচিত সেগুলো যথাসম্ভব এড়িয়ে যাবেন।
লবণ বা সোডিয়াম সল্ট একেবারেই খাবেন না । ভিটামিন B, Anty oxident যথা ‍বিটা ক্যারোটিন ,vitamin C ,Vitamin E যুক্ত খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে।

এছাড়া প্রতিদিন অন্তত পক্ষে ৪০ মিনিট হাঁটবেন ।ব্যায়ামের অভ্যাস করবেন । দিনে একবেলার বেশি ভাত খাবেন না ।দুই বেলা রুটি খাবেন ।প্রচুর বিশ্রাম নিবেন এবং শৃঙ্খলিত জীবন যাপনের চেষ্টা করবেন।তা হলেই মারাত্মক রোগ হেপাটাইটিস ভাইরাস থেকে দূরে থাকতে পারবেন ।

হেলথ টিপসঃ

বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুইটি বিষয় নিয়মিত চেক করুন -
১/ব্লাড প্রেসার  ২/ব্লাড সুগার 

বয়স বাড়ার সাথে সাথে তিনটি বিষয় একেবারে ভুলে যান
১/বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুঃশ্চিন্তা ।
২/অতীত নিয়ে অনুশোচনা 
৩/সবসময় দুঃখে কাতর হওয়া

বয়স বাড়ার সাথে সাথে ৪ টি খাবার যতটা পারেন কমিয়ে দিন-
১/লবণ ২/চিনি ৩/দুধের স্বর বা ক্রিম ৪/স্ট্রাচ বা কার্বো জাতীয় খাবার 

সুখে দুঃখে ৪ টি বিষয় সবসময় সাথে রাথুন -

১/একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু ২/নিজের পরিবার ৩/সব সময় সুচিন্তা ৪/একটি নিরাপদ ঘর বা আশ্রয়
বয়স বাড়ার সাথে সাথে ৫ টি জিনিস কখনো করবেন না -
১/অতিরিক্ত ক্ষুদা নিয়ে খেতে যাওয়া ২// অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে পানি পান করা. ৩/অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে ঘুমাতে যাওয়া ৪/অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে বিশ্রাম নেয়া ৫/একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে ৪টি খাবার বাড়িয়ে দিন-
১/সবরকমের সবুজ শাক ২/সব রকমের সবুজ সবজি,শিম বা মটরশুটি ইত্যাদি ৩/ফলমূল ৪/বাদাম

৫টি বিষয় চর্চায় রাখুন-
১/নিজ নিজ ধর্ম পালনে সময় ব্যয় করুন ২/সবার সাথে হাসি মুখে কথা বলুন ৩/মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা ৪/নিয়মিত শরীর চর্চা করা ৫/ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখা
বয়স বাড়ার সাথে সাথে ৬টি বিষয় এড়িয়ে চলুন-
১/কর্জ বা ধার করা ২/লোভ ৩/অলস হওয়া ৪/ঘৃণা ৫/সময় অপচয় ৬/পরচর্চা

Post a Comment

0 Comments